শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:১৬ অপরাহ্ন

বিশেষ বিজ্ঞপ্তি
ভর্তি চলিতেছ রৌফন রেডিয়ান্ট স্কুলে প্লে গ্রুপ থেকে শুরু। চুলকাটি বাজার, (রুটস বাংলাদেশ) বনিকপাড়া রোড, বাগেরহাট।
সংবাদ শিরোনাম :
নয়ন স্মৃতি নাইট শর্ট ক্রিকেট টুর্নামেন্টে সৈয়দপুর চ্যাম্পিয়ন আত্মসমর্পণকারী দস্যুরা পেল র‌্যাবের ঈদ উপহার বাগেরহাটে দুস্থ ও অসহায়দের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করেছেন শেখ তন্ময় এমপি বুয়েটে ছাত্র রাজনীতির দাবিতে মোংলায় মানববন্ধন বর্ণাঢ্য আয়োজনে রামপালে জাতীয় ভোটার দিবস পালন রামপালে স্থানীয় সরকার দিবস উদযাপন  বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা  প্রয়োজনীয় ঔষধ সামগ্রী বিতরণ করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন পশুর চ্যানেলে তলা ফেটে দুর্ঘটনাকবলীত কার্গো জাহাজটি এখও ঝুকি মুক্ত নয়, চলছে কয়লা অপসারণ মোংলায় কয়লা নিয়ে পশুর নদীতে কার্গো ডুবি, ১১ নাবিক জীবিত উদ্ধার মোংলা বন্দরের সিবিএ’র কর্মচারী সঘের সাবেক সাঃ সম্পাদক এস এম ফিরোজ সহ ৩ জনের সদস্য পদ বাতিল
মোংলা থেকে ট্রেন যাবে ভারত-নেপাল-ভুটান, খুলনা হবে অর্থনৈতিক জোন

মোংলা থেকে ট্রেন যাবে ভারত-নেপাল-ভুটান, খুলনা হবে অর্থনৈতিক জোন

চুলকাঠি অফিস  : খুলনা নির্মাণাধীন রেললাইন প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে দেশের দ্বিতীয় বৃহত্তর সমুদ্র বন্দর মোংলার সঙ্গে রেলওয়ে নেটওয়ার্ক স্থাপন সম্ভব হবে। এতে সার্ক মাল্টিমোডাল ট্রান্সপোর্ট স্থাপনের মাধ্যমে ভারত, নেপাল ও ভুটানের সঙ্গে মালামাল আমদানি রফতানি বাণিজ্য করা যাবে। এছাড়া সার্কভুক্ত দেশগুলোর মধ্যে বাণিজ্যের ব্যাপক প্রসার, দেশের শিল্প ও বাণিজ্য প্রসারের ফলে কর্মসংস্থান সৃষ্টি, দারিদ্র্য হ্রাস, জিডিপি প্রবৃদ্ধিতে সহায়তা, বিশ্বের সর্ববৃহৎ ম্যানগ্রোভ সুন্দরবনে দেশি-বিদেশি পর্যটক যাতায়াত সহজ ও নিরাপদ হবে। ফলে সরকারের রাজস্ব আয়ও বাড়বে বলে খুলবে খুলনা অঞ্চলের অর্থনীতির দারজানিয়েছেন সংশ্লিষ্টরা।

আইএমইডি’র প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মূল অনুমোদিত প্রকল্পটি ২০১০ সালের ৩১ ডিসেম্বর থেকে ২০১৩ সালের ৩১ ডিসেম্বরের মধ্যে বাস্তবায়নের লক্ষ্য ছিল। পরে ২০১৪ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত এক বছর মেয়াদ বাড়ানো হয়। অগ্রগতি না হওয়ায় ২০১৮ সালের জুন পর্যন্ত দ্বিতীয়বার মেয়াদ বাড়ানো হয়। তৃতীয়বার আরো দুই বছর মেয়াদ বাড়িয়ে ২০২০ সালের জুন পর্যন্ত করা হয়। বর্তমানে ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত মেয়াদ বাড়ানোর প্রক্রিয়া চলছে।

অন্যদিকে, ভারতীয় ঋণের (এলওসি) আওতায় বাস্তবায়নাধীন প্রকল্পটির মূল অনুমোদিত ব্যয় ছিল এক হাজার ৭২১ কোটি ৩৯ লাখ টাকা। এরমধ্যে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে ৫১৯ কোটি ৮ লাখ টাকা, ভারতীয় ঋণ থেকে এক হাজার ২২ কোটি ৩১ লাখ টাকা ব্যয়ের কথা। প্রকল্প সংশোধনের মাধ্যমে ব্যয় বাড়িয়ে করা হয় তিন হাজার ৮০১ কোটি ৬১ লাখ টাকা। এক্ষেত্রে সরকারের নিজস্ব তহবিল থেকে এক হাজার ৪৩০ কোটি ২৬ লাখ টাকা এবং ভারতীয় ঋণের দুই হাজার ৩৭১ কোটি ৩৪ লাখ টাকা ব্যয় করা হচ্ছে। এক্ষেত্রে প্রকল্পটির মোট ব্যয় বৃদ্ধি পেয়েছে ১২০.৮৫ শতাংশ।

আইএমইডি বলেছে, উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব (ডিপিপি) অনুযায়ী ২০২০ সালের জুনের মধ্যে প্রকল্পের অগ্রগতি হওয়ার কথা ছিল ৮৭ শতাংশ। কিন্তু বর্তমানে গত ৩০ এপ্রিল পর্যন্ত প্রকল্পের সার্বিক ভৌত অগ্রগতি হয়েছে ৬৩.০১ শতাংশ এবং আর্থিক অগ্রগতি হয়েছে ৬৫.৫৪ শতাংশ। করোনার কারণে প্রকল্পের কাজ থমকে আছে। জানা গেছে, মোংলা বন্দর কর্তৃপক্ষের জমি সংক্রান্ত বিষয়গুলো নিয়ে প্রজেক্ট স্টিয়ারিং কমিটি ও প্রজেক্ট ইমপ্লিমেন্টেশন কমিটির সভায় আলোচনা হয়।

Print Friendly, PDF & Email

নিউজটি শেয়ার করুন আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায়..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

  1. © স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০২০২১, www.chulkati24.com

কারিগরি সহায়তায়ঃ-SB Computers