শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ০৫:৩৪ পূর্বাহ্ন

বিশেষ বিজ্ঞপ্তি
ভর্তি চলিতেছ রৌফন রেডিয়ান্ট স্কুলে প্লে গ্রুপ থেকে শুরু। চুলকাটি বাজার, (রুটস বাংলাদেশ) বনিকপাড়া রোড, বাগেরহাট।
সংবাদ শিরোনাম :
নয়ন স্মৃতি নাইট শর্ট ক্রিকেট টুর্নামেন্টে সৈয়দপুর চ্যাম্পিয়ন আত্মসমর্পণকারী দস্যুরা পেল র‌্যাবের ঈদ উপহার বাগেরহাটে দুস্থ ও অসহায়দের মধ্যে ঈদ উপহার বিতরণ করেছেন শেখ তন্ময় এমপি বুয়েটে ছাত্র রাজনীতির দাবিতে মোংলায় মানববন্ধন বর্ণাঢ্য আয়োজনে রামপালে জাতীয় ভোটার দিবস পালন রামপালে স্থানীয় সরকার দিবস উদযাপন  বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা  প্রয়োজনীয় ঔষধ সামগ্রী বিতরণ করেছে কোস্টগার্ড পশ্চিম জোন পশুর চ্যানেলে তলা ফেটে দুর্ঘটনাকবলীত কার্গো জাহাজটি এখও ঝুকি মুক্ত নয়, চলছে কয়লা অপসারণ মোংলায় কয়লা নিয়ে পশুর নদীতে কার্গো ডুবি, ১১ নাবিক জীবিত উদ্ধার মোংলা বন্দরের সিবিএ’র কর্মচারী সঘের সাবেক সাঃ সম্পাদক এস এম ফিরোজ সহ ৩ জনের সদস্য পদ বাতিল
হেলিকপ্টারে চড়ে শশুরের জানাজায় আসলেন জামাতা

হেলিকপ্টারে চড়ে শশুরের জানাজায় আসলেন জামাতা

মোল্লা আব্দুর রব বাগেরহাট
বাগেরহাটের শরণখোলায় শশুরের জানাজায় অংশ নিতে হেলিকপ্টারে চড়ে ছুটে এসেছেন সৌদি প্রবাসী মোঃ জামাল নুর।শুক্রবার (২১ জানুয়ারি) বাদ জুমআ ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে রায়েন্দা সরকারি পাইলট হাইস্কুল মাঠে পৌছান। পরবর্তীতে এ মাঠেই অনুষ্টিত জানাজায় অংশগ্রহন করেন তিনি। এর আগে সকাল ৯টায় সৌদি আরব থেকে হজরত শাহাজালাল আন্তর্জাতিক বিমান বন্দরে পৌছান তিনি।
সৌদি প্রবাসী মোঃ জামাল নুরের শ্বশুর হাফেজ মোঃ রহুল আমিন বুধবার (১৯ জানুয়ারি) রাতে খুলনা সিটি কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। শশুরের মৃত্যুর খবরে তিনি দেশে ফেরার চেষ্টা করেন।সব ধরনের প্রক্রিয়া শেষ করেই তিনি বাংলাদেশে আসেন।শশুরের জানাজায় যেন জামাল নুর অংশগ্রহণ করতে পারেন এ জন্য মৃত্যুর দুই দিন পরে হাফেজ রুহুল আমিনের দাফন সম্পন্ন করা হয় বলে পরিবারের পক্ষ থেকে জানানো হয়েছে।জানাজা শেষে মরহুমকে পারিবারিক কবরস্থানে শায়িত করা হয়েছে।
হাফেজ রুহুল আমিন দীর্ঘদিন ধরে রায়েন্দা বাজারে কাপড়ের ব্যবসা করতেন।সৎ ব্যবসায়ী হিসেবে স্থানীয়দের মাঝে সমাদৃত ছিলেন তিনি।তার জামাতা জামাল নুর ১৫বছর ধরে সৌদি আরবে রয়েছেন এবং সেখানে তিনি সুনামের সাথে ঠিকাদারী ব্যবসা করে আসছেন।
মোঃ জামাল নুর বলেন,মানুষের দাফন হয়ে যাওয়ার পরে তাকে আর দেখার সুযোগ থাকে না। আমার শশুর আমার বাবার মত।তাকে একনজর দেখার জন্য আমি ছুটে এসেছি।এমনিতেই আমার দুই দিন দেরি হয়েছে।সড়ক বা নদীপথে যদি আমি আসার চেষ্টা করতাম, তাহলে আরো বেশি দেরি হত।এ কারনে হেলিকপ্টার যোগে এসেছি।আমি যে আমার শশুরের জানাজায় অংশগ্রহণ করতে পেরেছি এটাই আমার প্রাপ্তি।আমি মহান আল্লাহর কাছে মরহুমের রূহের মাগফেরাত কামনা করছি।

Print Friendly, PDF & Email

নিউজটি শেয়ার করুন আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায়..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

  1. © স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০২০২১, www.chulkati24.com

কারিগরি সহায়তায়ঃ-SB Computers