সোমবার, ১১ ডিসেম্বর ২০২৩, ০৮:১৫ পূর্বাহ্ন

চুলকাটি অনলাইন টিভি ও নিউজ মিডিয়া, সত্য প্রকাশের অঙ্গীকার। 
সংবাদ শিরোনাম :
রামপাল থানার ওসি আশরাফুলের প্রচেষ্টায় নিখোঁজ আরাফাতকে ফিরে পেল পরিবার  রামপাল থানার ওসি আশরাফুল আলমকে প্রেসক্লাবের বিদায়ী সংবর্ধনা রামপালের গৃহবধূ জান্নাতুল সন্তানসহ মানিকগঞ্জের ঘিওর থেকে নিখোঁজ মোংলা থানার ওসি’র বিদায়ী সংবর্ধনা  বাগেরহাটে বাঁধন মানব উন্নয়ন সংস্থার উদ্যোগে আন্তর্জাতিক দুর্নীতি প্রতিরোধ দিবস পালিত হত্যা মামলার যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্ত পলাতক আসামীকে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৬ দেশসেরা শ্রেষ্ঠ কমিউনিটি পুলিশিং অফিসার হলেন রামপাল থানার ওসি আশরাফুল আলম  এক রাতের ব্যবধানে মোংলায় পেঁয়াজের কেজি ১০০থেকে ১৮০টাকা  মোংলায় দুর্নীতি প্রতিরোধ কমিটির আয়োজনে মানববন্ধন ও আলোচনা সভা নৌকার বিরোধিতা করে দলের রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত থাকবেন তা হতে পারেনা: কেসিসি মেয়র
ফকিরহাটে রেল বিভাগ কর্তৃক প্রবাহমান নদীতে বাঁধ অবশেষে কেটে দিল জনগন

ফকিরহাটে রেল বিভাগ কর্তৃক প্রবাহমান নদীতে বাঁধ অবশেষে কেটে দিল জনগন

চুলকাঠি ডেস্ক
বাগেরহাটের ফকিরহাটের খাজুরা ৬গেটের উপরী অংশে রেল বিভাগ কর্তৃক প্রবাহমান পশর নদীর উপর বাঁধ দিয়ে পানি নিস্কাশনে বাধা সৃষ্টি করায় তিন উপজেলার প্রায় ৫০টি গ্রামে স্থায়ী জলাবদ্ধার সৃষ্টি হয়ে ফসলী জমি মৎস্য ঘের ও বাড়ির আঙ্গিনা তলিয়ে যাওয়ায় স্থানীয় জনগন তা কেটে দিয়েছেন। গতকাল বৃহস্পতিবার সকালে লখপুর ইউনিয়নের ৬,৭,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের শতশত স্থানীয় ভুক্তভোগী জনগন একতাবদ্ধ হয়ে তা কেটে দিয়ে খালটি উন্মুক্ত করে দিয়েছেন। ফলে তিন উপজেলার প্রায় ৫০টি গ্রামের পানি কিছুটা কমতে শুরু করেছে। স্থানীয়রা জানান খাজুরা ৬গেটের উপরী অংশে রেল বিভাগ কর্তৃক প্রবাহমান পশর নদীর উপর একটি বাঁধ দিয়ে সামান্য ১টি পাইপ দিয়ে সমগ্র এলাকার পানি নিস্কাশন করে আসছিলেন। কিন্তু উপরে জমে থাকা এত বিপুল পরিমান পানি ছোট্ট ১টি পাইপ দিয়ে সরবরাহ না হওয়ায় প্রায় ২০টি বিলে স্থায়ী জলাবদ্ধতা চরম আকার ধারন করে। এ অবস্থায় লখপুর ইউনিয়নের ৬,৭,৮ ও ৯ নং ওয়ার্ডের শতশত স্থানীয় জনগন একতাবদ্ধ হয়ে তা কেটে দিয়ে খালটি উন্মুক্ত করে দেয়। ফলে প্রায় ৫০টি গ্রামের পানি এখন কিছুটা কমতে শুরু করেছে। এব্যাপারে লখপুর ইউনিয়ন পরিষদের ৬ নং ওয়ার্ড সদস্য মোঃ বজলুর রহমান মোড়ল, ৭নং ওয়ার্ড সদস্য মোঃ হারুনার রশিদ ও ৯নং ওয়ার্ড সদস্য মোঃ আরিদ হোসেন এর সাথে আলাপ করা হলে তাঁরা বলেন, গত প্রায় ২বছর ধরে খাজুরা ৬গেটের উপরী অংশে রেল বিভাগ কর্তৃক প্রবাহমান পশর নদীর উপর বাঁধ দিয়ে পানি নিস্কাশনে বাধা সৃষ্টি করায় তিন উপজেলার প্রায় ৫০টি গ্রামে স্থায়ী জলাবদ্ধার সৃষ্টি হয়ে ফসলী জমি মৎস্য ঘের ও বাড়ির আঙ্গিনা তলিয়ে যায়। রেল কর্তৃপক্ষকে বারবার বাধ কেটে দেওয়ার জন্য বলা হলেও তারা তার কোন তোয়াক্কা করেননী। ফলে দুর্ভোগে পড়া শতশত জনগন সেই বাঁধ কেটে দিয়েছেন। যার করণে উপরে জমে থাকা বিপুল পরিমানে পানি এখন কিছুটা কমতে শুরু করায় জনগনের মাঝে স্বস্থি ফিরে এসেছে।

Print Friendly, PDF & Email

নিউজটি শেয়ার করুন আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায়..

Leave a Reply

Your email address will not be published.

© স্বত্বাধিকার সংরক্ষিত ২০২০২০২১, www.chulkati24.com

কারিগরি সহায়তায়ঃ-SB Computers